ইতিহাস থেকে একথা সুস্পষ্টভাবে বোঝা যায় যে, অষ্টম শতাব্দী থেকে চতুর্দশ শতাব্দী (৮০০-১৪০০) ছিল ইউরোপের অন্ধকার যুগ। অর্থাৎ এ সময়ে ইউরোপ যুদ্ধ-বিগ্রহ ছাড়া জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্পকলা ও বুদ্ধিবৃত্তির চর্চা বা ইন্টেলেকচুয়ালিজমের সবদিক থেকেই পিছিয়ে ছিল। অপরদিকে বিশ্বজুড়ে ঠিক সে সময়টাতেই আরব এবং অনারব মুসলিমদের চলছিল স্বর্ণযুগ। তারা জ্ঞান-বিজ্ঞান, শিল্পকলা, সাহিত্য, দর্শন ইত্যাদি সবক্ষেত্রেই সবার থেকে এগিয়ে ছিল। যার মূল কেন্দ্র ছিল ইরাকের দজলা (টাইগ্রিস) নদীর তীরে অবস্থিত তিলোত্তমা নগরী বাগদাদ।
বাগদাদের গোড়া পত্তন মূলত অষ্টম শতাব্দীতে আব্বাসিদের হাতে। বাগদাদের বাইতুল হিকমা—জ্ঞানের ঘরের (House of Wisdom) কথা কে না জানে? আল-খাওয়ারিজমি, জাবির ইবনে হাইয়ান, ইমাম রাজি, আল কিন্দি, ইবনে হাইসাম, আল বিরুনি, আল ফারাবি, ইবনে সিনা, ইবনে রুশদ, ইবনে খালদুন, ইবনে হাজম-সহ শ’খানেক বিজ্ঞানী, দার্শনিক, ইতিহাসবিদ, ও সাহিত্যিকের জন্ম হয়েছিল সেই সময়টাতে। যারা পরবর্তীতে ইউরোপের এনলাইটেনমেন্টেও অনেক বড় ভূমিকা রাখেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা হলো, এই ইন্টেলেকচুয়ালরা সবাই ইসলামি জ্ঞানেও পণ্ডিত ছিলেন, পাশাপাশি বুদ্ধিবৃত্তির চর্চায়ও তারা তৎকালীন পৃথিবীতে ছিলেন প্রাগ্রসর। তারা সেক্যুলার হয়ে জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চা করেননি। কারণ তার কোনো প্রয়োজনই ছিল না। ইসলামের আলোতেই তারা আলোকিত ছিলেন, আর বাকিটা তাদের নিজেদের মেধাশ্রমের প্রচেষ্টা। তাছাড়া তদানীন্তন সময়ে পৃথিবীর প্রায় অর্ধেকটাই মুসলিমদের আয়ত্বে চলে এসেছিল। খলিফা হারুন-মামুনদের সময় সংস্কৃত, গ্রীক, ল্যাটিন ভাষায় পারদর্শী পন্ডিতদের মোটা অঙ্কের বেতনে পৃষ্ঠপোষকতা করা হতো শুধুমাত্র সেসব ভাষায় লেখা বিখ্যাত বই পুস্তকগুলোকে আরবিতে অনুবাদ করে দেওয়ার জন্য।
প্লেটো, এরিস্টটলদের নিয়ে ইবনে সিনা, ইবনে রুশদ, কিন্দি, ফারাবি প্রমুখ ফিলোসফাররা ভেবেছেন, গবেষণা করেছেন এবং তাদের লেখা আরবিতে অনুবাদও করেছেন। মূলত গ্রীক দর্শন গ্রীস থেকে আরব হয়ে পুনরায় ইউরোপে প্রচার হয়েছে। এসব কথা বর্তমান সময়ে এসে ভাবতেও অবাক লাগে। দুর্ভাগ্যবশত মুসলিমদের এই স্বর্ণযুগের পতন হতে শুরু চতুর্দশ শতাব্দীতে এসে। জ্ঞান চর্চার সকল দিক থেকেই তারা পিছিয়ে পড়তে থাকে। ঠিক একই সময়টাতেই ইউরোপে স্বর্ণযুগ বা এনলাইটেনমেন্ট প্রতিষ্ঠিত হয়। ইউরোপ আলোকিত হতে শুরু করে। উদাহরণ হিসেবে রেনেসাঁর কথা উল্লেখ করা যেতে যেতে পারে। ভিঞ্চি, নিউটন, গ্যালিলিও, কেপলার, কোপারনিকাস, দেকার্ত-এর মতো ইন্টেলেকচুয়ালদের জন্ম ঐ সময়টাতেই। আধুনিক যুগে এসে ইউরোপ ভূরি ভূরি দার্শনিক আর বিজ্ঞানীদের জন্ম দেওয়া শুরু করলো যাদের নাম বলেও শেষ করা সম্ভব না। ফ্রান্সিস বেকন থেকে শুরু করে আইনস্টাইন-হকিং পর্যন্ত বিজ্ঞানের দুয়ারে তারা দাপটের সাথে রাজত্ব করেছে। টমাস হব, এডাম স্মিথ, রুশো, কান্ট, হেগেল, মার্ক্স, ফুঁকো, দেরিদা, বাদিউ প্রমুখ ব্যাক্তিগণের দর্শন-চিন্তা পুরো পৃথিবীতে প্রভাব বিস্তার করেছে। গণতন্ত্র, পুঁজিবাদ, সমাজতন্ত্রের মতো ইউরোপীয় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক দর্শন গুলো দূর প্রাচ্যের মানুষের মাথায় ঘুরপাক খেতে শুরু করেছে। দুটো বড় বড় যুদ্ধ করেও ইউরোপীয়রা থেমে যায় নি।
অন্যদিকে মোঙ্গলদের আক্রমণ, ইউরোপের ক্রুসেডের ধাক্কা মুসলিমরা ঠিকমতো সামলে উঠতে পারছিল না। মুসলিমরা ধীরে ধীরে ইউরোপের উপনিবেশ হতে লাগল। অর্থাত পরাধীন হয়ে তারা তাদের নিজেদের স্বকীয়তা হারাতে শুরু করল। নিজেদের মধ্যে ধর্মীয় এবং রাজনৈতিক বিভাজন ও অনৈক্যের দরুন মুসলিমরা পিছিয়ে পড়তে শুরু করল। পিছিয়ে পড়তে পড়তে বর্তমানে এসে তারা প্রায় পতনোন্মুখ হয়ে পড়েছে। এর সবটুকু দোষ যুদ্ধবাজ ইউরোপ কিংবা ইসলাম বিদ্বেষীদের দিয়ে নিজেদের দায় এড়ানো যাবেনা। নিজের স্বাধীনতা নিজে রক্ষা করতে না পারলে, অন্য কেউ এসে করে দিয়ে যাবে না। মুসলিমদের পতনের মূল কারণ বলতে গিয়ে তুলনামূলক ধর্মতত্ত্বের শ্রেষ্ঠ পণ্ডিত ড. জাকির নায়েকের একটা উক্তি উল্লেখযোগ্য—
মুসলিমরা জ্ঞান বিজ্ঞানে পিছিয়ে গেছে কারণ তারা কুরআন ও হাদিস তথা ইসলাম থেকে দূরে সরে গেছে, অপরদিকে ইউরোপীয়রা জ্ঞান বিজ্ঞানে এগিয়ে গেছে কারণ তারা তাদের ধর্মগ্রন্থ বা ধর্ম থেকে দূরে সরে গিয়েছে।
কথাটার গূঢ় অর্থ কিন্তু অসাধারণ। ইউরোপীয়দের রাষ্ট্র পরিচালনা এবং জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চায় সেক্যুলার হওয়ার পেছনে কারণ ছিল—চার্চের বাড়াবাড়ি এবং অমানবিক অত্যাচার এবং পাশাপাশি ধর্মগ্রন্থের অসার ও যুক্তিহীন বাণী। ধর্মগ্রন্থের কথা যদি মানুষের সহজাত জ্ঞানের বিরুদ্ধে যায়, তাহলে তাকে তো বর্জন করতেই হবে। ধর্মগ্রন্থে ভালো কথা থাকার পাশাপাশি যদি অযৌক্তিক কথাও থাকে, তাহলে যুক্তির খাতিরেই তাকে বর্জন করা উচিত। বুঝতে হবে—সেই ধর্মগ্রন্থ হয় ইশ্বরপ্রদত্ত নয়, কিংবা মানবরচিত অথবা বিকৃত। অপরদিকে আমরা মুসলিমরা সেক্যুলার হওয়ার চেষ্টা করছি ইউরোপীয়দের দেখাদেখি। আমরা কুরআনের নির্ভুল বাণী ও যুক্তিবাদের দিকে তাকাই না। যুক্তি দিয়ে কোনো কিছু বোঝার চেষ্টা করি না। সময়টা এমন যে, আমাদের এখন ইসলামের সকল বিষয়ে ডিফেন্ড করে চলতে হয়।
দুঃখজনক ব্যাপার হচ্ছে—ডিফেন্ড করতে করতে এমন একটা অবস্থা হয়েছে যে, সামগ্রিকতার বিচারে বাস্তব জীবনে ইসলাম ইমপ্লিমেন্ট করার মানুষ এখন নেই বললেই চলে। যিনি ইসলাম সম্পর্কে কিছু জানেন, তিনি সাধারণত এর বাইরের কোনো জ্ঞান তেমন একটা রাখেন না। আবার যিনি জগতের বাঘা বাঘা বিষয়ে জ্ঞান রাখেন, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায়—তার ইসলামি জ্ঞান নেই বললেই চলে। আর এই ফাঁকে মডার্নিস্ট, সেক্যুলার এবং লিবারেল হিপোক্রেটদের সময়টা ভালোই যাচ্ছে। সমালোচকদের ভয়ে আমরা নিজেদের গুটিয়ে রাখি। বুদ্ধিবৃত্তিক বিতর্ক করতে ভয় পাই। আমরা সমালোচনার জবাব দিতে জানি না। কারণ আমাদের সেই জ্ঞানের বড়োই অভাব। আমরা ইন্টেলেকচুয়াল তৈরী করতে পারছি না। যখন দুই একজন ইন্টেলেকচুয়ালদের আবির্ভাব হয়, তখন আমরা তাদের পথ আগলে ফেলি। দেশে দেশে তাদের নিষিদ্ধ করি। ইসলামকে ঢাল হিসেবে ব্যবহার করে রাজনৈতিক ফায়দা হাসিলের চেষ্টা করি। অথচ ইসলামের দেওয়া বিধান অনুযায়ী রাজনীতি করতে ভয় পাই। কারণ সেখানে মানবিকতা আছে, মানুষের অধিকার আছে, ন্যায়বিচার আছে। পশ্চিমাদের সাম্রাজ্যবাদে আমরা ‘সন্ত্রাসবাদের ভিকটিম’। এ থেকে বেরিয়ে আসতে মুসলিমদেরই ফিলসফিকাল ইন্টেলেকচুয়ালিটিতে অগ্রগামী হতে হবে।
সন্ত্রাসবাদ দূর করতে যেখানে ইসলামের চর্চা প্রয়োজন, সেখানে আমরা অস্ত্রের মাধ্যমে তা নির্মুল করার চেষ্টা করছি। আর্ট এন্ড কালচারের নামে নারীমুক্তির কথা বলছি; অথচ নারীরা যে মুক্তি পাচ্ছে না সেটাকে আমরা চোখে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিতে পারছি না। তবে হিজাব নিয়ে কুতর্ক ঠিকই করতে পারছি। সাম্প্রদায়িকতার তকমা শরীরে লাগার ভয়ে আমরা মুসলিমরা সামাজিক সুবিচার ও ন্যায় প্রতিষ্ঠার জন্য আন্দোলন করছি না। পুরো সমাজ ব্যবস্থা যেদিন ইসলামের নিয়মকানুন অনুযায়ী চালানো সম্ভব হবে, ঠিক সেদিনই সুশাসন ও ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা হবে। এজন্য প্রয়োজন রাষ্ট্রীয়ভাবে ইসলাম প্রতিষ্ঠা করার। পশ্চিমের রয়্যাল সোসাইটি কিংবা সার্ন-এর (CERN) মতো বাইতুল হিকমা আমরা নতুন করে তৈরি করতে পারছি না। স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা এবং বিশ্ববিদ্যালয়ে ইসলামি জ্ঞান চর্চা যেমন সঠিকভাবে হচ্ছে না। তেমনি জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চাও হচ্ছে না। তাই ইসলামি শিক্ষা ব্যবস্থা নিয়ে সমালোচনা করার সুযোগ পাচ্ছে সমালোচকরা। ইসলাম এবং জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চা পরস্পর যে একে অপরের সাথে ওতপ্রোতভাবে জড়িত, সেই কথাটাই আমরা বুঝতে অক্ষম।
মুসলিম সমাজে স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের সেক্যুলার শিক্ষা ব্যবস্থাও খুব একটা উন্নত পর্যায়ের না। পূর্ববঙ্গের পিছিয়ে পড়া মুসলিমদের জন্য প্রতিষ্ঠিত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে আমরা প্রাচ্যের অক্সফোর্ড নামে ডাকতে গর্ব বোধ করি অথচ ইসলাম ও জ্ঞান বিজ্ঞান চর্চায় আমাদের টিকিটাও দেখা যায় না। মাদ্রাসার ছাত্রদের অবহেলা করা হচ্ছে সেখানে। অথচ এই মাদ্রাসার ছাত্ররাই ভর্তি পরীক্ষায় প্রথম সারির ফলাফল অর্জন করছে। বিশ্ববিদ্যালয়ে গনতন্ত্র এবং সমাজতন্ত্রের চর্চা করলে কোনো সমস্যা নেই অথচ ইসলামের দর্শন অনুসরণ করলে, সেক্যুলার শিক্ষকগণ সেটাকে বাাঁকা চোখে দেখেন। প্রত্যেকটা মানুষের নিজ নিজ আদর্শ বা দর্শন নিয়ে বেঁচে থাকার অধিকার আছে; যদি না সেই দর্শন মানবতাবিরোধী হয়। বিভিন্ন মতাদর্শের দর্শন রয়েছে এবং তার মধ্যে থেকে কোনটা সঠিক আর কোনটা বেঠিক তা নিয়ে বুদ্ধিবৃত্তিকভাবে যাচাই করা যেতে পারে, তারপর যাচাইয়ে উত্তীর্ণ হলে তা গ্রহণও করা যেতে পারে। আমরা মুসলিমরা সেই ইন্টেলেকচুয়ালিটি থেকেই পিছিয়ে গেছি। মুসলিমরা বর্তমানে জ্ঞান-বিজ্ঞানের ক্ষেত্রে অন্ধকার যুগে বাস করছে।
মুসলিম সভ্যতার এই অন্ধকার যুগে নতুন করে এনলাইটেনমেন্ট আনতে হলে, আমাদের ইসলামের স্বর্ণযুগের ইতিহাসটা রিভিউ করতে হবে। সেইসাথে ইসলামিক জ্ঞান এবং পাশাপাশি বিজ্ঞান, দর্শন, শিল্পকলা, সাহিত্য, বুদ্ধিবৃত্তিক চর্চায় পিছিয়ে থাকা চলবে না। আমাদের যেমন আরো কাজী নজরুল যেমন দরকার, তেমনি আল খাওয়ারিজমির মতো অ্যালজেবরা ও অ্যালগোরিদমের রিদমে (Rhythm) সামনে অগ্রসর হয়ে জাবির ইবনে হাইয়ানদের মতো ফাদার অব ক্যামিস্ট্রিও তৈরী করতে হবে। পাশাপাশি অমুসলিম ইন্টেলেকচুয়ালদের প্রতি আমাদের মনোভাব সংকীর্ণ করা চলবে না। আর মনে রাখতে হবে—রবীন্দ্রনাথের মেধা যেই মহান স্রষ্টা দিয়েছেন, সেই একই স্রষ্টা নজরুলকেও মেধা দিয়েছেন। মুসলিমরা যদি আর কালবিলম্ব না করে ইতিহাস থেকে শিক্ষা এবং পূর্বসূরিদের থেকে অনুপ্রেরণা নিয়ে জ্ঞান-বিজ্ঞান চর্চার দুর্বার আন্দোলন শুরু করে, তবে অবশ্যই একদিন না একদিন ইসলামের আলোয় পুরো বিশ্ব আলোকিত হবে। পরিবর্তনটা হয়তো তাৎক্ষনিক আসবে না, সে জন্য আমাদের বছরের পর বছর অবিরাম প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। কিন্তু এর সুফল অবশ্যই আসবে এবং তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
আবির রায়হান
১৮ নভেম্বর, ২০১৯ - ২৩:৩৩ অপরাহ্নমাশাআল্লাহ... লেখাটা চমৎকার ছিল।
MOHAMMAD BASHIRUL ALAM
২৫ নভেম্বর, ২০১৯ - ০২:৫৯ পূর্বাহ্নঅসাধারণ লিখেছে...মাশাআল্লাহ।
ফাহাদ আব্দুল্লাহ
১৮ নভেম্বর, ২০১৯ - ২৩:১৬ অপরাহ্নলেখাটায় জটিলতা নেই। সরল গদ্যে ভালো কিছু!
ফাহমিদুল জুবায়ের বান্না
১৯ নভেম্বর, ২০১৯ - ০০:১৪ পূর্বাহ্নসহজ সরল ভাষায় বেশ দারুণ লেখা। ভালো লেগেছে।
MOHAMMAD BASHIRUL ALAM
২৫ নভেম্বর, ২০১৯ - ০২:২২ পূর্বাহ্নঅসাধারণ লিখেছে....
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১৯ নভেম্বর, ২০১৯ - ০১:৪১ পূর্বাহ্নঅসাধারণ
আহমেদ মুসা
১৯ নভেম্বর, ২০১৯ - ০১:৩৩ পূর্বাহ্নভাল হইসে
মামুন
১৯ নভেম্বর, ২০১৯ - ০২:২২ পূর্বাহ্নমাশাআল্লাহ
দৌলত হোসাইন
২৪ নভেম্বর, ২০১৯ - ০৪:৫২ পূর্বাহ্নএভাবে শিক্ষিত বিবেক গুলো যদি আমাদের জাতি ধর্ম নিয়ে চিন্তা করে কলম ধরলে ইনশাআল্লাহ আমরা আবার দুনিয়ায় নেতৃত্ব দিব।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ নভেম্বর, ২০১৯ - ০৫:৩১ পূর্বাহ্নঅসাধারণ লিখেছেন।
এস এম ইব্রাহীম সোহাগ
২৪ নভেম্বর, ২০১৯ - ১০:০৫ পূর্বাহ্নঅসাধারণ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৪ নভেম্বর, ২০১৯ - ১৭:৪২ অপরাহ্নExcellent....
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৫ নভেম্বর, ২০১৯ - ০১:৩৯ পূর্বাহ্নঅসাধারণ লিখেছেন।
MOHAMMAD BASHIRUL ALAM
২৫ নভেম্বর, ২০১৯ - ০২:২৭ পূর্বাহ্নএর সবটুকু দোষ যুদ্ধবাজ ইউরোপ কিংবা ইসলাম বিদ্বেষীদের দিয়ে নিজেদের দায় এড়ানো যাবেনা। নিজের স্বাধীনতা নিজে রক্ষা করতে না পারলে, অন্য কেউ এসে করে দিয়ে যাবে না। পরিবর্তনটা হয়তো তাৎক্ষনিক আসবে না, সে জন্য আমাদের বছরের পর বছর অবিরাম প্রচেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। কিন্তু এর সুফল অবশ্যই আসবে এবং তাতে কোনো সন্দেহ নেই।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৭ ডিসেম্বর, ২০১৯ - ০৩:০২ পূর্বাহ্নভালো লাগলো ।এই বিষয় টা নিয়ে অনেক দিন থেকেই আগ্রহ ছিল ,good practiscing মুসলিম বিজ্ঞানী এর অভাবের কারণ ও তার প্রতিকার কি করে হবে।
সাদেকুল ইসলাম
২৫ জানুয়ারী, ২০২০ - ১৭:৫০ অপরাহ্নএই বিষয়ে জানতেপেরে অনেক ভালো লাগলো।, আল্লাহ আপনাকে আরও লিখার তাওফিক দান করুন