সর্বপ্রথম আমাদের জানতে হবে ইমাম কাকে বলে এবং কেমন ব্যক্তি ইমাম হওয়ার যোগ্যতা রাখেন?
ইমাম সম্পর্কিত কিছু ফুটনোট।
- ইমাম এমন একজন ব্যক্তি, যিনি মসজিদে দৈনিক ৫ ওয়াক্ত নামাজে নেতৃত্ব দেন।
- তিনি অবশ্যই ইসলাম বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞানের অধিকারী হবেন এবং অন্যদের জন্য অনুসরণীয় একজন আদর্শ মুসলিম হবেন।
- তিনি অবশ্যই সুনির্দিষ্ট লক্ষ্য-উদ্দ্যেশ্যের জন্য চুক্তিবদ্ধ হবেন এবং তাঁর পারফরমেন্স নিয়মিত রিভিউ হওয়া উচিত।
- অবশ্যই তার জন্য যথেষ্ট পরিমান সম্মানির ব্যবস্থা করতে হবে, যেন এ নিয়ে তিনি চিন্তামুক্ত থেকে কাজ করে যেতে পারেন।
- অবশ্যই তিনি সমাজের মানুষের কাছে কাজের জন্য দায়বদ্ধ থাকবেন।
অনেক সময়েই দেখা যায় ইমামদের সাথে অন্যায্য চুক্তি করা হয়ে থাকে। সেই সাথে গঠনমূলক সমালোচনা না করে অনেক ক্ষেত্রেই তাদের কঠোর সমালোচনার মুখোমুখী হতে হয়। ইমামদের অতি ভক্তি কিংবা সমালোচনার পরিবর্তে বৈপ্লবিক চিন্তাধারার একজন আদর্শ ইমামের কী কী যোগ্যতা থাকা উচিত এবং কী দায়িত্বভার থাকা উচিত, আমরা এখন তা জানার চেষ্টা করব।
১. ভাষায় পারদর্শিতা অর্জন
একজন ইমামের ভাষা-জ্ঞান সমৃদ্ধ হওয়া চাই। কুরআন, হাদিস, ফিকহ এবং আরবিতে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখার পাশাপাশি অবশ্যই একজন ইমামকে বাংলাতেও বেশ দক্ষ হতে হবে; যেন তার দেওয়া খুতবা শ্রোতাগণ ভালোভাবে উপলব্ধি করতে পারেন। যদি তিনি বাংলাতে পারদর্শী না হন, তবে অবশ্যই ভাষাগত উন্নয়নের জন্য যথাযথ প্রশিক্ষণ গ্রহন করবেন। শুদ্ধ ভাষায় কথা বলা, সঠিক শব্দচয়ন, পরিমিত কথা বলা, কথার মধ্যে এক ধরণের মায়া-ভালোবাসা ও আকর্ষণ তৈরি করা একজন ইমামের জন্য খুবই জরুরি ইস্যু। ইমাম সাহেবকে অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, তিনি একটা সমাজের নেতা ও শিক্ষক। সকল শ্রেণী-পেশার মানুষকে সমাজের তিনি দিক-নির্দেশনা দিবেন। তাই তিনি অবশ্যই সমসাময়িক বিষয়াবলীর উপর সজাগ থাকবেন এবং এ বিষয়ে পর্যাপ্ত জ্ঞানের অধিকারী হবেন। জুম’আর খুতবা সমাজের মানুষের জন্য একটি গাইডলাইন। খুতবায় মানুষের করণীয় বর্জনীয় বিষয়াবলীর সাথে সাথে বর্তমান পরিস্থিতিতে উত্তরণের উপায় বাতলে দেওয়া হয়। তাই জুম’আর অর্ধেক খুতবা বাংলায় দেওয়া উচিত। আরবিতে খুতবা দিলে অন্তত তার পূর্বে বাংলায় প্রাণবন্ত আলোচনা করা উচিত। বাংলায় না দিলে অনেকেই খুতবার মর্মবাণী উপলব্ধি করতে ব্যর্থ হবে।
২. ফিরকাবাজী বন্ধকরণ
একজন ইমাম অবশ্যই মানুষের মাঝে বয়ে চলা নানান ধরনের ফিরকাবাজী বন্ধ করে ভাতৃত্বের বন্ধনে আবদ্ধ করার চেষ্টা করবেন। তিনি সকলের মাঝে কাজ করবেন, সকলকে ঐক্যবদ্ধ করার চেষ্টা করবেন। মনে রাখা ভালো- একজন ইমাম কোনো নির্দিষ্ট গোষ্ঠির জন্য ইমাম নন; তিনি সকল চিন্তা, গোষ্ঠি ও দলের নেতা। একজন নেতা হিসেবে ইমাম সাহেব ইচ্ছে করলেই সমাজে যেমন সম্প্রীতি আনতে করতে পারেন, তেমন বিভেদের বীজও বপন করতে পারেন খুব সহজে। তাই সমাজের নেতা হিসেবে গোত্র-বর্ণ নির্বিশেষে সকলের কাছেই তাঁকে গ্রহণযোগ্য ও আদর্শ হতে হবে। তবে হ্যাঁ অবশ্যই ইসলামের মৌলিক প্রাণসত্বার সাথে আপোষ করে কৃত্রিম সমঝোতা কাঙ্ক্ষিত নয়।
এ কাজে অবশ্যই সকল মসজিদের ইমাম সাহেবগণ একে অপরকে সাহায্য সহযোগিতা অব্যাহত রাখবেন। হানাফি, শাফেয়ি, দেওবন্দি, বেরলভি, সুন্নি, ওয়াহাবি, লা-মাজহাবি না দেখে সবার মাঝে মুসলিম ভাতৃত্ববোধ ও সম্প্রীতির বাণী ছড়িয়ে দিবেন। সবার মাঝে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র বিভেদের দেওয়াল অপসারণের চেষ্টা করবেন। আন্ত-গ্রুপ বিরোধ যেন বড়ো সংকট তৈরি না করে, খেয়াল রাখবেন।
৩. ইসলামি পাঠ্যসূচি প্রণয়ন
অনেক মসজিদেই সন্ধ্যাকালীন মাদরাসার ব্যবস্থা রয়েছে। তবে অধিকাংশ মসজিদের মসজিদকেন্দ্রীক শিশু শিক্ষার ব্যবস্থা নেই। এটা মারাত্মক বিপর্যয় ডেকে আনবে। এই ভয়ংকর জাহেলি সংস্কৃতির যুগে মসজিদকেন্দ্রীক ইসলামি শিক্ষা নিশ্চিত করতে হবে। এখানে ছোটো ছোটো শিশুরা এসে দ্বীন শিক্ষা লাভ করবে। ইমামগণ অবশ্যই প্রচলিত ইংরেজী ইসলামি স্কুল ও কলেজ সিলেবাসের সাথে মিল রেখে একটি কার্যকর সিলেবাস তৈরি করবেন। এই সিলেবাস পড়ে একজন শিশু ইসলাম সম্পর্কে বুনিয়াদি জ্ঞানের ভিত্তি পাবে। আরেকটি বিষয়ে অবশ্যই ইমাম সাহেবকে সজাগ দৃষ্টি রাখতে হবে যে, তিনি যে শিক্ষক নিয়োগ দিবেন, তারা যেন শিশুদের মারধর না করেন। একদিকে এ কাজটি যেমন রাসূল স. এর সুন্নত পরিপন্থী, অন্যদিকে এর ফলে শিশুরা ইসলামি শিক্ষা গ্রহণে নিরুৎসাহিত হয়ে পড়বে। প্রয়োজনে সকল শিক্ষকদের জন্য শিশুদের সাথে কীভাবে আচরণ করতে হয়, তা জানাতে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণের উদ্যোগ নিবেন।
৪. সামাজিক পরিসেবা
মসজিদ হবে সমাজের সকল শ্রেণীর মুসলিমদের উৎকৃষ্ট সেবাদান কেন্দ্র। ইমাম সাহেবকে এই ব্যাপারটি নিশ্চিত করতে হবে। এ লক্ষ্যে মসজিদকেন্দ্রীক খেলাধুলা, সামাজিক কার্যক্রম ও হালাল বিনোদনের ব্যবস্থা করতে হবে। বিশেষ করে যুবক ও নারীদের আরও বেশি ইসলাম সম্পর্কে জ্ঞানার্জনে সহায়তা দিতে পর্যাপ্ত বই সম্বলিত পাঠাগার ও ইন্টারনেট সুবিধা প্রদান করতে হবে।
আমাদের সমাজের যুবকদের মনে বদ্ধমূল ধারণা রয়েছে যে মসজিদ শুধুমাত্র মুরুব্বি শ্রেণীর লোকদের যাতায়াতের স্থান। তাদের এ ভুল ভাঙাতে যুবকদের উদ্দেশ্যে ইমাম সাহেব সাপ্তাহিক, মাসিক কিংবা পাক্ষিক আলোচনা সভার আয়োজন করতে পারেন। এই আলোচনা সভায় তিনি বাহিরে থেকে ভালো বক্তা আনবেন; যেন যুবকরা দ্বীন সম্পর্কে আরও বেশি সচেতন হতে পারে এবং তাদের ভেতর বদ্ধমূল ভুলগুলো দূরীভূত হয়। তবে যুব সমাজের ভুল ভাঙাতে ইমাম সাহেবকেই অগ্রণী ভূমিকা পালন করতে হবে।
৫. সামাজিক সংগঠন প্রতিষ্ঠা
উম্মাহ বলতে আমরা যা বুঝি, তা দিনে দিনে বিলীন হয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সময়ে অবস্থা এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে, যদি কোনো মুসলিম অর্থনৈতিক বা মানসিকভাবে সমস্যায় ভোগেন, তখন তাদের বিধর্মীদের কাছে না গিয়ে উপায় থাকে না। অথচ, একটা সময় বিপদে পড়লে বিধর্মীরা মুসলমানদের কাছে ছুটে আসত। ইমাম সাহেবকে অবশ্যই এমন একটি সামাজিক সংগঠন গড়ে তুলতে হবে, যেখানে সমাজের বয়স্ক, অক্ষম, ঋণগ্রস্থ, দরিদ্র, বিধবাসহ সকলেই সাহায্য-সহযোগিতা লাভ করবে এবং মসজিদের সাথে তাদের একটি সেতুবন্ধন গড়ে উঠবে।
৬. মাদকবিরোধী পদক্ষেপ
বর্তমান সময়ে অন্য সবার মতোই মুসলমানদের জন্যেও বিষয়টি গভীর ক্ষতের সৃষ্টি করছে। আপনি যদি জেলে বন্দিদের দিকে তাকান, তবে দেখবেন মুসলিম বন্দিদের অধিকাংশই মাদকের কারণে কারাবরণ করছে। দিনে দিনে সমস্যাটি আরও মারত্মক আকার ধারণ করছে। মাদকের কারণে পরিবারে অশান্তি লেগেই আছে। ধ্বংসস্তূপে পরিণত হচ্ছে আমাদের পরিবারগুলো। বাবা-মা অসহায় হয়ে যাচ্ছে, মারধরের শিকার হচ্ছে। তাই আমাদের অবশ্যই এ বিষয়ের সমাধান করতে এগিয়ে আসতেই হবে। ইমামদের এক্ষেত্রে একটা কার্যকর ভূমিকা পালনের সুযোগ আছে। যুবকদের প্রতি ইমাম সাহেবের ক্যারিশমা ও সম্মোহনী শক্তিকে কার্যকরভাবে ব্যবহার করতে হবে।
৭. মধ্যাস্থতাকারীর ভূমিকা পালন
বর্তমানে প্রায়ই দেখা যায় পরিবারগুলোতে ছোটোখাটো বিষয় নিয়েও নানান সমস্যা ও ভাঙনের সৃষ্টি হচ্ছে। ইমাম সাহেব এমন একজন বিজ্ঞ ও সম্মানিত ব্যক্তিত্ব, যার দ্বারা এ সমস্যা সমাধানে খুব সহজেই এগিয়ে আসা সম্ভব; যা অন্য সাধারণ মুসলিমদের পক্ষে সম্ভব নয়। বিবাহ নিয়ে ইসলামের আলোকে আলোচনা ও দিকনির্দেশনার মাধ্যমে ইমাম সাহেব এ সমস্যাগুলো সমাধান করতে পারেন। বিভিন্ন ধরণের অসঙ্গতি নিয়ে তিনি অবশ্যই ব্যক্তিগত ও সামাজিক দিকনির্দেশনা দিবেন এবং সেগুলো সঠিকভাবে পালিত হচ্ছে কি না, তা নিরীক্ষণ করবেন। পারিবারিক ঝামেলা মিটানোর পাশাপাশি অসামাজিক কার্যকলাপ, মাদক, অর্থনৈতিক দ্বন্দ্ব, সাম্প্রদায়িকতা কেন্দ্রিক সমস্যাগুলো সমাধানেও তিনি অগ্রণী ভূমিকা পালন করবেন।
৮. হাসপাতাল ও জেলখানায় সফর
যখনই রাসূল স. এর নিকট সংবাদ আসত যে কেউ অসুস্থ, তিনি মুসলিম-অমুসলিম পরিচয় দেখতেন না; বরং তাদের নিকট ছুটে যেতেন। তাদের খবরাখবর নিতেন, সুস্থতার জন্য দুআ করতেন, শান্তনা দিতেন। অসুস্থ মানুষকে দেখতে নবিজি ছুটে গিয়েছেন। বর্তমান মুসলিম সমাজে এই সুন্নাতের প্রচলন নেই বললেই চলে। এখন আমরা সবাই নিজেদের নিয়ে এত বেশি ব্যস্ত যে- অসুস্থকে দেখতে যাওয়া কিংবা কারও প্রয়োজনে পাশে দাঁড়ানোর সময় নেই। যদি ইমাম সাহেব নিয়মিত অসুস্থদের দেখতে গেলে দাওয়াহর ক্ষেত্র প্রসারিত হবে, সমাজের অন্যান্য মুসলমানরাও এ কাজে এগিয়ে আসতে উৎসাহিত হবে।
অসংখ্য মানুষ জেলখানায় বন্দি আছেন, যাদের ৬৫% এর বয়স ১৮-৩৫ বছর। এছাড়াও ১৮ বছরের নিচে অনেকে কিশোর সংশোধন কেন্দ্রে বন্দি আছে। ইমাম সাহেবকে এমন ব্যবস্থা করতে হবে, যেন তারা মুসলিম সমাজ থেকে বিচ্ছিন্ন না হয়ে পড়ে; বরং তাদের সঠিক দিকনির্দেশনার মাধ্যমে আরও যোগ্যতর করে গড়ে তোলার চেষ্টা করতে হবে। ইমাম সাহেবের উচিত, সপ্তাহান্তে একবার হলেও জেলখানায় সফর করা এবং বন্দিদের মানসিক শক্তি যোগানো। কারামুক্ত হলে তাদের সমাজের সাথে একীভূত করে নেওয়ার উদ্যোগ নিতে হবে। ইমাম সাহেব তাঁকে লজিস্টিক সাপোর্ট দিবেন।
৯. ইসলাম প্রচারের ব্যবস্থা
ইমাম সাহেবের অন্যতম একটি চেষ্টা থাকবে, ইসলামের সুমহান বাণী কীভাবে সবার মাঝে ছড়িয়ে দেওয়া যায়। এ মর্মে বছরে কমপক্ষে একবার মাহফিলের আয়োজন করতে পারেন। নিয়মিত অন্য ধর্মের লোকদের সাথে ধর্ম সমন্ধে আলোচনা করতে পারেন। স্কুলের শিক্ষার্থীদের মসজিদে এসে দ্বীন শিক্ষা করার ব্যপারে উৎসাহিত করতে পারেন। ইসলাম নিয়ে সাহিত্য রচনা করে তা অমুসলিমদের মাঝে ছড়িয়ে দিতে পারেন।
একজন ইমাম যেহেতু মুসলিম সমাজের প্রতিনিধি, তাই তাঁর উচিত অমুসলিমদের কাছে মুসলিমদের পক্ষ থেকে বার্তা পোঁছে দেওয়া। একইসাথে সমাজের মুসলিমদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সম্বন্ধে সজাগ করে দেওয়াও একজন ইমামের অন্যতম দায়িত্ব; যেন মুসলিমদের চলনে-বলনে ইসলামের সৌন্দর্য্য ফুটে ওঠে।
১০. যা প্রচার করছেন, তার উপর আমল
সবচেয়ে বড়ো কথা হচ্ছে, একজন ইমাম হচ্ছেন সমাজের ‘আইকন এবং রোল মডেল’। যেহেতু কোনো মানুষই ভুলের উর্ধ্বে নন, তাই ইমাম কর্তৃক কিছু ভুল হতেই পারে। তবে যেহেতু তিনি আর দশজনের মতো সাধারণ মানুষ নন, তাই সর্বদাই চেষ্টা করতে হবে- তাঁর কথা এবং কাজের বেলায় যতদুর সম্ভব মিল রেখে চলা, সমাজের যুবক-বৃদ্ধ সকলের কাছে একজন আদর্শবান মানুষ হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করা।
সাবির গাজী
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ - ২২:০২ অপরাহ্নখুবই প্রয়োজনীয় লেখনী । আল্লাহ তা'আলা চাইলে এটি লিফলেট আকারে প্রকাশ করে প্রচার কর। । ইনশাআল্লাহ ❤️
সাবির গাজী
০৬ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ - ২২:৩৪ অপরাহ্নখুবই প্রয়োজনীয় লেখনী । আল্লাহ তা'আলা চাইলে এটি লিফলেট আকারে প্রকাশ করে প্রচার করব । ইনশাআল্লাহ ❤️
Ashik ikbal
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ - ০০:৫৩ পূর্বাহ্নআলহামদুলিল্লাহ! যুগোপযোগী লেখা। আল্লাহ, আমাদের আমল করার তাওফিক দান করুন।
Mp Shovon
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ - ০৭:০১ পূর্বাহ্নঅসাধারন লেখনি
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ - ০৯:৩৯ পূর্বাহ্নআলহামদুলিল্লা! অসাধারণ লে।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
০৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ - ২৩:৫৬ অপরাহ্নআলহামদু লিল্লাহ সুন্দর লিখা
Md. Atikur Rahman
০৮ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ - ১৬:২৩ অপরাহ্ন‘‘ইমামদের খুৎবা প্রদানের জন্য একটি রুটিন প্রণয়ন এবং বক্তব্য প্রদানের জন্য রেফারেন্সসহ নোট তৈরী করা’’ এবং ‘‘সমকালীন বক্তব্য তৈরী ও তা ইন্টারেটে শেয়ার করতে তথ্যপ্রযুক্তি ব্যবহারে দক্ষতা অর্জন করা’’ সংক্রান্ত দুটি আলাদা পয়েন্টে কিছু লিখলে আরো সুন্দর হবে। মূল্যবান এই লেখাটির জন্য ধন্যবাদ।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
১১ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ - ০২:৪৯ পূর্বাহ্নবেতনভোগী ইমাম কতটা স্বকীয়তা বজায় রাখতে সক্ষম?
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক
২৩ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ - ২৩:৪৭ অপরাহ্নঅসাধারণ
Sarwar Sir
২৪ সেপ্টেম্বর, ২০১৯ - ০০:৩০ পূর্বাহ্নঅনেক সুন্দরলিখেছে। তবে ইমামদের প্রধান কাজ ছিল সমাজের নেতৃত্ব তৈরি করা, সৎ কাজের আদেশ দেয়া আর অসত কাজ থেকে মানুষ কে বিরত রাখা।
মোঃ সাইফুর রহমান ইমরান
১৭ নভেম্বর, ২০১৯ - ২৩:১৮ অপরাহ্নঅসাধারণ লেখা ,, আশাকরি জীবনে চলার পথে অনেক কাজে লাগবে
ইমরান
২৬ জুলাই, ২০২০ - ২৩:০২ অপরাহ্নএই আর্টিকেলটি আমার এলাকার প্রত্যেকটি মসজিদের ইমাম, খতিব, এবং কমিটি সভাপতির হাতে হাতে পৌঁছে যাবে ইনশা'আল্লাহ। অবশ্যয় ক্রেডিট থাকবে chintadhara.com